আজকের দৈনিক | নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মে ১৯, ২০২৪, ০৮:৪৫ পিএম
সরকারের খাদ্য অধিদপ্তরের অধিনস্থ জয়পুরহাট জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের নিয়ন্ত্রীত চাল ,গমসহ প্রয়োজনীয় বিভিন্ন খাদ্য সমাগ্রি গোদামজাত করণ, রক্ষণা বেক্ষন এবং কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা ও চাহিদা মোতাবেক দ্রুত খাদ্য দ্রব্য সরবরাহের কাজে একটি আঞ্চলিক কার্যালয় রয়েছে। ওই কার্যালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বলা হয় 'চলাচল ও সংরক্ষণ নিয়ন্ত্রণ অফিসার'।
অভিযোগ রয়েছে, জয়পুরহাটের 'চলাচল ও সংরক্ষণ নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষের নিদের্শনা মোতাবেক খাদ্য সমাগ্রি রক্ষণা বেক্ষণ এবং নির্ধারিত স্থানে দ্রুত সরবরাহ না করে বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি কারকদের সহায়তা করছেন। ফলে বাজােরে দ্রুব্য মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং সরকারের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে। এছাড়া গোডাউনে দীর্ঘদিন খাদ্য সামগ্রি অযতনে ফেলে রাখায় খাদ্য সামগ্রির গুনগত মান নষ্ট হচ্ছে। দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আরো নানা অনিয়ম এবং দুর্নীতিসহ বেশ কিছু গুরুতর অভিযোগ পেয়েছে দুর্নীতি দসন কমিশন (দুদক)।
এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে রোববার (১৯ মে) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় নওগাঁ থেকে একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করেছে। অভিযান পরিচালনাকালে দুদক টিম ঘটনাস্থল সরেজমিনে পরিদর্শন করেন। এছাড়া অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য গ্রহণ করেনও রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করেন। এসব রেকর্ডপত্র পর্যালোচনাপূর্বক কমিশন বরাবর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানানো হয়।
আ. দৈনিক / একে
আপনার মতামত লিখুন :